"बङ्किमचन्द्र चट्टोपाध्याय" इत्यस्य संस्करणे भेदः

No edit summary
No edit summary
पङ्क्तिः १:
{{Infobox writer
'''बङ्किमचन्द्रचटर्जी'''महोदयेन [[वन्दे मातरम्|"वन्‍दे मातरम्‌"]] इत्येतत् सुप्रसिद्धं गीतं १८८२ तमे वर्षे रचितम्‌ अस्‍ति ।
| name = बङ्किमचन्द्र चट्टोपाध्याय <br/> বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
| image = Bankim Chandra Chattopadhyay.jpg
| image_size =
| caption = बङ्किमचन्द्र चट्टोपाध्याय
| pseudonym =
| birth_date = {{birth date|1838|6|27|df=y}}
| birth_place = [[नैहाटी]], [[पश्चिमवङ्गराज्यम्]], भारतम्
| death_date = {{death date and age|1894|4|8|1838|6|27|df=y}}
| occupation = प्रशासकः, लेखकः, व्याख्याता
| death_place = [[कोलकाता]], [[पश्चिमवङ्गराज्यम्]], भारतम्
| genre = कविः, औपन्यासिकः, गद्यकारः, सम्पादकः
| movement = [[बङ्गनवजागरणम्]]
| subject = साहित्यम्
| alma_mater = [[कोलकाता-विश्वविद्यालयः]]
| notableworks = [[आनन्दमठ|आनन्दमठस्य]] रचयिता, यस्मिन् भारतस्य राष्ट्रियगीतं ''[[वन्दे मातरम्]]'' अस्ति ।
 
| nationality = भारतीयः
बङ्किमः एक: महान् कादम्बरीकारः आसीत्‌ ।
| ethnicity = बाङ्गाली
 
| influenced =
{{Bengal Renaissance}}
| signature =
{{stub}}
| awards =
|
}}
 
'''बङ्किमचन्द्र चट्टोपाध्याय''' (२७ जून्, १८३८- ८ एप्रिल्, १८९४) उनविंशतिशतकस्य एकः महान् [[बाङ्गाली]]साहित्यिकः सम्पादकश्च आसीत् । बाङ्गलागद्यस्तथा उपन्यासस्य विकाशे अस्य असीमावदानम् अस्ति । बङ्किमचन्द्रः साधारणतः बाङ्गलासाहित्येतिहासे प्रथमः औपन्यासिकरूपेण ख्यातः । परन्तु [[भगवद्गीता|भगवद्गीतायाः]] व्याख्याता तथा साहित्य-समालोचकरूपेणाऽपि एषः विशेषख्यातिमानः । सः वृत्तिदृष्ट्या ब्रिटिश्-शासनस्य कर्माचारी आसीत् । बङ्किमचन्द्रः [[वङ्ग भाषा|बाङ्गला भाषायाः]] प्रथमसाहित्यपत्रस्य [[बङ्गदर्शन|बङ्गदर्शनस्य]] अदिसम्पादकः आसीत् । अस्य छद्मनाम आसीत् '''कमलाकान्त''' इति ।<ref>''मासिक कारेन्ट् वर्ल्ड्'', मै २०११, पृ. ३३; परिदर्शनस्य दिनाङ्कः-२६ मै २०११ क्रैस्ताब्दः</ref>
आनंदमठः महोदयस्य एव कृति अस्ति ।
 
== जीवनम्==
=== जन्म वंशपरिचयश्च ===
बङ्किमचन्द्रस्य जन्म( २७ जून, १८३८ क्रैस्ताब्दः/१३ आषाढ १२४५ बङ्गाब्दः ) नैहाटीनगरस्य निकटस्थे ''कांठालपाडा''ग्रामे अभवत् । वस्तुतः तस्य वंशस्य आदिनिवासः [[हुगलिमण्डलम्|हुगलिमण्डलस्य]] देशमुखोग्रामे आसीत् । बङ्किमचन्द्रस्य प्रपितामहः रामहरि चट्टोपाध्याय महोदयः मातामहस्य सम्पत्तिं प्राप्य ''कांठालपाडा''ग्रामं गतवान् आसीत् । अन्ततरं तत्रैव वसवासम् अकरोत् । रामहरि महोदयस्य पौत्रः आसीत् यादवचन्द्र चट्टोपाध्यायः । तस्य तृतीयपुत्रः बङ्किमचन्द्रः आसीत् । बङ्किमचन्द्रस्य '''श्यामाचरण''' तथा '''सञ्जीवचन्द्र''' इति द्वौ अग्रजौ आस्ताम् । बङ्किमस्य जन्मकाले पितुः यादवचन्द्रस्य सह-मण्डलशासकरूपेण पदोन्नतिः जाता आसीत् ।
 
<!---=== शिक्षा===
জন্মের পর ছয় বছর বঙ্কিমচন্দ্র কাঁটালপাড়াতেই অতিবাহিত করেন। পাঁচ বছর বয়সে কুল-পুরোহিত বিশ্বম্ভর ভট্টাচার্যের কাছে বঙ্কিমচন্দ্রের হাতেখড়ি হয়। শিশু বয়সেই তাঁর অসামান্য মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। বঙ্কিমের কণিষ্ঠ সহোদর পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন, “শুনিয়াছি বঙ্কিমচন্দ্র একদিনে বাংলা বর্ণমালা আয়ত্ত করিয়াছিলেন।”<ref name="ReferenceA">প্রবন্ধ ''বঙ্কিমচন্দ্রের বাল্যশিক্ষা'', পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, ''বঙ্কিম-প্রসঙ্গ'' গ্রন্থ, সুরেশচন্দ্র সমাজপতি সম্পাদিত</ref><ref>''বঙ্কিমচন্দ্রজীবনী'', অমিত্রসূদন ভট্টাচার্য, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, [[কলকাতা]], [[১৯৯১]], পৃ. ২৫ থেকে উদ্ধৃত</ref> যদিও গ্রামের পাঠশালায় বঙ্কিম কোনওদিনই যাননি। পাঠশালার গুরুমশাই রামপ্রাণ সরকার বাড়িতে তাঁর গৃহশিক্ষক নিযুক্ত হন। বঙ্কিমচন্দ্রের রচনা থেকে মনে হয় তিনি রামপ্রাণের শিক্ষা থেকে বিশেষ উপকৃত হননি। <ref>বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (জীবনকথা), ''বঙ্কিম রচনাবলী'', প্রথম খণ্ড, [[যোগেশচন্দ্র বাগল]] সম্পাদিত, সাহিত্য সংসদ, [[কলকাতা]], পৃষ্ঠা নয়</ref> তিনি লিখেছেন, “সৌভাগ্যক্রমে আমরা আট দশ মাসে এই মহাত্মার হস্ত হইতে মুক্তিলাভ করিয়া মেদিনীপুর গেলাম।” <ref>৺সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনী, ''বঙ্কিম রচনাবলী'', দ্বিতীয় খণ্ড, [[যোগেশচন্দ্র বাগল]] সম্পাদিত, সাহিত্য সংসদ, [[কলকাতা]], পৃষ্ঠা ৭৯০</ref>
 
[[১৮৪৪]] সালে বঙ্কিমচন্দ্র পিতার কর্মস্থল [[মেদিনীপুর|মেদিনীপুরে]] আনীত হলে, সেখানেই তাঁর প্রকৃত শিক্ষার সূচনা হয়। মেদিনীপুরের ইংরেজি স্কুলের প্রধান শিক্ষক জনৈক এফ টিডের পরামর্শে যাদবচন্দ্র শিশু বঙ্কিমকে তাঁর স্কুলে ভরতি করে দেন। এখানেও বঙ্কিম অল্পকালের মধ্যেই নিজ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হন। পূর্ণচন্দ্রের রচনা থেকে জানা যায়, বার্ষিক পরীক্ষার ফলে সন্তুষ্ট হয়ে টিড সাহেব বঙ্কিমকে ডবল প্রমোশন দিতে উদ্যত হলে যাদবচন্দ্রের হস্তক্ষেপে তিনি নিরস্ত হন।<ref name="ReferenceA"/><ref>''বঙ্কিমচন্দ্রজীবনী'', অমিত্রসূদন ভট্টাচার্য, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, [[কলকাতা]], [[১৯৯১]], পৃ. ২৫</ref> [[১৮৪৭]] সালে টিড [[ঢাকা|ঢাকায়]] বদলি হয়ে গেলে সিনক্লেয়ার তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন; তাঁর কাছেও বঙ্কিম প্রায় দেড় বছর ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করেন।
 
[[১৮৪৯]] সালে বঙ্কিমচন্দ্র পুনরায় কাঁটালপাড়ায় ফিরে আসেন। এইসময় কাঁটালপাড়ার শ্রীরাম ন্যায়বাগীশের কাছে বঙ্কিম [[বাংলা ভাষা|বাংলা]] ও [[সংস্কৃত ভাষা|সংস্কৃতের]] পাঠ নেন। বঙ্কিমচন্দ্র খুব ভাল আবৃত্তিকারও ছিলেন। ''সংবাদ প্রভাকর'' ও ''সংবাদ সাধুরঞ্জন'' নামক সংবাদপত্রে প্রকাশিত বহু কবিতা তিনি এই বয়সেই কণ্ঠস্থ করে ফেলেন। [[ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর]] বিরচিত ''[[বিদ্যাসুন্দর]]'' কাব্য থেকে বিদ্যার রূপবর্ণন ও [[জয়দেব]] প্রণীত ''গীতগোবিন্দম্'' কাব্য থেকে ''ধীরে সমীরে যমুনাতীরে'' কবিতাদুটি তিনি প্রায়শই আবৃত্তি করতেন। এছাড়াও পণ্ডিত হলধর তর্কচূড়ামণির কাছে এই সময় তিনি [[মহাভারত]] শ্রবণ করতেন। হলধরই তাঁকে শিক্ষা দেন - “শ্রীকৃষ্ণ আদর্শ পুরুষ ও আদর্শ চরিত্র”। এই শিক্ষা তাঁর পরবর্তী জীবনে রচিত নানা রচনাতে প্রতিফলিত হয়েছিল। <ref>প্রবন্ধ ''বঙ্কিমচন্দ্রের বাল্যশিক্ষা'', পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, ''বঙ্কিম-প্রসঙ্গ'' গ্রন্থ, সুরেশচন্দ্র সমাজপতি সম্পাদিত, পৃষ্ঠা ৩৩-৪১</ref>
 
কিছুকাল পরে [[১৮৪৯]] সালে [[হুগলি কলেজ|হুগলি কলেজে]] ভর্তি হন। এখানে তিনি সাত বছর পড়াশুনা করেন। [[হুগলি কলেজে|হুগলি কলেজ]] পড়াকালীন [[১৮৫৩]] সালে [[জুনিয়র স্কলারশিপ]] পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে মাসিক আট টাকা বৃত্তি লাভ করেন। এই বছরেই [[সংবাদ প্রভাকর|সংবাদ প্রভাকরে]] কবিতা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে কুড়ি টাকা পুরস্কার লাভ করেন। [[হুগলি কলেজে|হুগলি কলেজ]] অধ্যয়নকালেই বঙ্কিমচন্দ্র কবিবর [[ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত|ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের]] সংবাদ প্রভাকর ও সংবাদ সাধুরঞ্জনে গদ্য-পদ্য রচনা আরম্ভ করেন। পরবর্তীকালে তাঁর বহু রচনা এই দুই কাগজে প্রকাশিত হয়। [[হুগলি কলেজে|হুগলি কলেজ]] [[১৮৫৬]] সালে সিনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় সব বিষয়ে বিশেষ কৃতিত্ব প্রদর্শন করে তিনি দুই বছরের জন্য কুড়ি টাকা বৃত্তি লাভ করেন। এই বছরই তিনি [[হুগলি কলেজে|হুগলি কলেজ]] ছেড়ে আইন পড়বার জন্য কলকাতায় প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হন। [[১৮৫৭]] সালে জানুয়ারী মাসে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] প্রতিষ্ঠা হয়। এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এন্ট্রান্স বা প্রবেশিকা পরীক্ষা প্রবর্তন করেন। প্রেসিডেন্সি কলেজের আইন বিভাগ থেকে [[এন্ট্রান্স পরীক্ষা]] দিয়ে বঙ্কিমচন্দ্র প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। পরের বছর [[১৮৫৮]] সালে প্রথমবারের মত [[বি.এ.]] পরীক্ষা নেওয়া হয়। মোট দশজন ছাত্র প্রথমবারে পরীক্ষা দিয়েছিলেন। উত্তীর্ণ হয়েছিলেন কেবলমাত্র বঙ্কিমচন্দ্র ও যদুনাথ বসু।
 
তার বাবার মতো তিনিও সরকারী চাকরিতে যোগদান করেন, ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্‌টার পদে। সারা জীবন তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যান। স্বীকৃতি স্বরূপ ব্রিটিশ সরকার তাকে দুটি খেতাবে ভূষিত করে - [[১৮৯১]] সালে [[রায় বাহাদুর খেতাব]] এবং [[১৮৯৪]] সালে ''[[কম্প্যানিয়ন অফ দ্য মোস্ট এমিনেন্ট অর্ডার অফ দ্য ইন্ডিয়ান এম্পায়ার]]'' খেতাব। তবে সরকারী কর্মকর্তা নয় বরং লেখক এবং হিন্দু পুনর্জাগরনের দার্শনিক হিসেবেই তিনি অধিক প্রখ্যাত।
 
=== विवाहः===
বঙ্কিমচন্দ্রের প্রথম বিয়ে হয় [[১৮৪৯]] সালে। তখন তাঁর বয়স ছিলো মাত্র ১১ বছর। নারায়নপুর গ্রামের এক পঞ্চমবর্ষীয়া বালিকার সাথে তাঁর বিয়ে হয়। কিন্তু চাকুরি জীবনের শুরুতে [[যশোর]] অবস্থান কালে [[১৮৫৯]] সালে এ পত্নীর মৃত্যু হয়। অতঃপর [[১৮৬০]] সালের [[জুন]] মাসে হালি শহরের বিখ্যাত চৌধুরী বংশের কন্যা রাজলক্ষী দেবীর সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়।
 
=== कर्मजीवनम्===
তাঁর কর্মজীবনের সংক্ষেপিত তালিকা:
# [[যশোর]] - ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর - যোগদানের তারিখ: [[১৮৫৮]], [[৭ আগস্ট]]
# [[নেগুয়া]] ([[মেদিনীপুর]]) - ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর - যোগদানের সালঃ [[১৮৬০]], [[৯ ফেব্রুয়ারি]]
# [[খুলনা]] - ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর - যোগদানের সালঃ [[১৮৬০]], [[৯ নভেম্বর]]
# [[বারুইপুর]] ([[২৪ পরগনা]]) - ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর - যোগদানের সালঃ [[১৮৬৪]], [[৫ মার্চ]]
# [[মুর্শিদাবাদ]] - ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর - উচ্চতর কার্যভার গ্রহণের তারিখ: ১৮৬৯, ১৫ ডিসেম্বর।
# মুর্শিদাবাদ- কালেক্টর - পদোন্নতির তারিখ: ১৮৭১, ১০ জুন।
# কলিকাতা - বেঙ্গল গনর্মেন্টের অ্যাসিটেন্ট সেক্রেটারি - যোগদানের তারিখ: ১৮৮১, ৪ সেপ্টেম্বর।
# আলিপুর - ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর - ১৮৮২, ২৬ জানুয়ারি।
# জাজপুর (কটক) - ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর - ১৮৮৩, ৮ আগস্ট।
# হাবড়া - ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর - ১৮৮৩, ১৪ ফেব্রুয়ারি।
# ঝিনাইদহ - ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর - ১৮৮৫, ১ জুলাই।
# অবসরগ্রহণের তারিখ: ১৮৯১, ১৪ সেপ্টেম্বর।
 
=== मृत्युः===
শেষ জীবনে তাঁর স্বাস্থ্য বিশেষ ভালো ছিল না। [[১৮৯৪]] সালের মার্চ মাসে তাঁর [[বহুমূত্র]] রোগ বেশ বেড়ে যায়। এই রোগেই অবশেষে তাঁর মৃত্যু হয়, [[৮ এপ্রিল|এপ্রিল ৮]], [[১৮৯৪]] (বাংলা [[২৬ চৈত্র]] [[১৩০০]] সাল)।-->
 
== साहित्यक्षेत्रे अवदानम् ==
 
=== ग्रन्थावली ===
{|
|- valign=top
|
'''उपन्यासाः'''
* ''[[दुर्गेशनन्दिनी (उपन्यासः)|दुर्गेशनन्दिनी ]]''
* ''[[कपालकुण्डला (उपन्यासः)|कपालकुण्डला ]]''
* ''[[मृणालिनी(उपन्यासः)|मृणालिनी]]''
* ''[[विषवृक्ष (उपन्यासः)|विषवृक्ष ]]''
* ''[[इन्दिरा]]''
* ''[[युगलाङ्गुरीय]]''
* ''[[चन्द्रशेखर (उपन्यासः)|चन्द्रशेखर ]]''
* ''[[राधारानी]]''
* ''[[रजनी (उपन्यासः)|रजनी ]]''
* ''[[कृष्णकान्तेर उइल (उपन्यासः)|कृष्णकान्तेर उइल ]]''
* ''[[राजसिंह (उपन्यासः)|राजसिंह ]]''
* ''[[आनन्दमठ (उपन्यासः)|आनन्दमठ ]]''
* ''[[देवी चौधुरानी (उपन्यासः)|देवी चौधुरानी]]''
|
* ''[[सीताराम]]''
* उपकथाः
(''इन्दिरा'',''युगलाङ्गुरीय'' ও ''राधाराणी'' त्रयी संग्रहः)
* Rajmohan's Wife
 
'''प्रवन्धाः'''
* कमलाकान्तेर दप्तर
* लोकरहस्य
* कृष्ण चरित्र
* विज्ञानरहस्य
* विविधसमालोचना
* प्रबन्ध-पुस्तक
* साम्य
|
'''विविधाः'''
* ललिता(पुराकालिकी कथा)
* धर्म्मतत्त्व
* सहज रचना शिक्षा
* श्रीमद्भगवद्गीता
* कावितापुस्तक
(कतिचन कविताः, ''ललिता'' ''मानस'')
 
'''सम्पादितग्रन्थाः'''
* दीनबन्धुमित्रेर जीवनी
* बाङ्गला साहित्ये प्यारीचांद मित्रेर स्थान
* सञ्जीवचन्द्र चट्टोपाध्यायेर जीवनी
|
|}
 
== टिप्पणी==
{{reflist|2}}
 
== बाह्यसम्पर्काः==
* [http://www.calcuttaweb.com/people/bankim.shtml Calcuttaweb.com-बङ्किमचन्द्रस्य जीवनी]
 
{{Bengal Renaissance}}
[[वर्गः:भारतीयलेखकाः]]
"https://sa.wikipedia.org/wiki/बङ्किमचन्द्र_चट्टोपाध्याय" इत्यस्माद् प्रतिप्राप्तम्