"बङ्किमचन्द्र चट्टोपाध्याय" इत्यस्य संस्करणे भेदः

No edit summary
पङ्क्तिः ३२:
 
=== शिक्षा===
शैशवकालं बङ्किमचन्द्रः कांटापाडा”ग्रामैव यापितवान् . पञ्च वयसि कुलपुरोहितेन विश्वम्भर भट्टाचार्येण জন্মের পর तस्य विद्यारम्भः जातः . अत्यल्पैव वयसि तस्य मेधा सर्वैः ज्ञाता . बङ्किमचन्द्रस्य कणिष्ठः सहोदरः पूर्णचन्द्र चट्टोपाध्यायः लिखितवान्- “শুনিয়াছি বঙ্কিমচন্দ্র একদিনে বাংলা বর্ণমালা আয়ত্ত করিয়াছিলেন।”(भाषानुवादः- श्रुतञ्च, बङ्किमचन्द्रेण बाङ्ग्लावर्णमाला आयत्ती कृता आसीत्)<ref name="ReferenceA">प्रबन्ध- '' बङ्किमचन्द्रेर् बाल्यशिक्षा'', पूर्णचन्द्र चट्टोपाध्यायः ,''बङ्किम-प्रसङ्ग'' ग्रन्थः, सुरेशचन्द्र समाजपतिना सम्पादितः</ref><ref>''बङ्किमचन्द्रजीवनी'', अमित्रसूदन भट्टाचार्य, आनन्द पाब्लिशार्स् प्रैवेट् लिमिटेड् , [[कोलकाता]] ,१९९१,पृ २५ तः उद्धृतः
<!----জন্মের পর ছয় বছর বঙ্কিমচন্দ্র কাঁটালপাড়াতেই অতিবাহিত করেন। পাঁচ বছর বয়সে কুল-পুরোহিত বিশ্বম্ভর ভট্টাচার্যের কাছে বঙ্কিমচন্দ্রের হাতেখড়ি হয়। শিশু বয়সেই তাঁর অসামান্য মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। বঙ্কিমের কণিষ্ঠ সহোদর পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন, “শুনিয়াছি বঙ্কিমচন্দ্র একদিনে বাংলা বর্ণমালা আয়ত্ত করিয়াছিলেন।”<ref name="ReferenceA">প্রবন্ধ ''বঙ্কিমচন্দ্রের বাল্যশিক্ষা'', পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, ''বঙ্কিম-প্রসঙ্গ'' গ্রন্থ, সুরেশচন্দ্র সমাজপতি সম্পাদিত</ref><ref>''বঙ্কিমচন্দ্রজীবনী'', অমিত্রসূদন ভট্টাচার্য, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, [[কলকাতা]], [[১৯৯১]], পৃ. ২৫ থেকে উদ্ধৃত</ref> যদিও গ্রামের পাঠশালায় বঙ্কিম কোনওদিনই যাননি। পাঠশালার গুরুমশাই রামপ্রাণ সরকার বাড়িতে তাঁর গৃহশিক্ষক নিযুক্ত হন। বঙ্কিমচন্দ্রের রচনা থেকে মনে হয় তিনি রামপ্রাণের শিক্ষা থেকে বিশেষ উপকৃত হননি। <ref>বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (জীবনকথা), ''বঙ্কিম রচনাবলী'', প্রথম খণ্ড, [[যোগেশচন্দ্র বাগল]] সম্পাদিত, সাহিত্য সংসদ, [[কলকাতা]], পৃষ্ঠা নয়</ref> তিনি লিখেছেন, “সৌভাগ্যক্রমে আমরা আট দশ মাসে এই মহাত্মার হস্ত হইতে মুক্তিলাভ করিয়া মেদিনীপুর গেলাম।” <ref>৺সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনী, ''বঙ্কিম রচনাবলী'', দ্বিতীয় খণ্ড, [[যোগেশচন্দ্র বাগল]] সম্পাদিত, সাহিত্য সংসদ, [[কলকাতা]], পৃষ্ঠা ৭৯০</ref>
</ref>
<!----জন্মের পর ছয় বছর বঙ্কিমচন্দ্র কাঁটালপাড়াতেই অতিবাহিত করেন। পাঁচ বছর বয়সে কুল-পুরোহিত বিশ্বম্ভর ভট্টাচার্যের কাছে বঙ্কিমচন্দ্রের হাতেখড়ি হয়। শিশু বয়সেই তাঁর অসামান্য মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। বঙ্কিমের কণিষ্ঠ সহোদর পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন, “শুনিয়াছি বঙ্কিমচন্দ্র একদিনে বাংলা বর্ণমালা আয়ত্ত করিয়াছিলেন।”<ref name="ReferenceA">প্রবন্ধ ''বঙ্কিমচন্দ্রের বাল্যশিক্ষা'', পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, ''বঙ্কিম-প্রসঙ্গ'' গ্রন্থ, সুরেশচন্দ্র সমাজপতি সম্পাদিত</ref><ref>''বঙ্কিমচন্দ্রজীবনী'', অমিত্রসূদন ভট্টাচার্য, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, [[কলকাতা]], [[১৯৯১]], পৃ. ২৫ থেকে উদ্ধৃত</ref> যদিও গ্রামের পাঠশালায় বঙ্কিম কোনওদিনই যাননি। পাঠশালার গুরুমশাই রামপ্রাণ সরকার বাড়িতে তাঁর গৃহশিক্ষক নিযুক্ত হন। বঙ্কিমচন্দ্রের রচনা থেকে মনে হয় তিনি রামপ্রাণের শিক্ষা থেকে বিশেষ উপকৃত হননি। <ref>বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (জীবনকথা), ''বঙ্কিম রচনাবলী'', প্রথম খণ্ড, [[যোগেশচন্দ্র বাগল]] সম্পাদিত, সাহিত্য সংসদ, [[কলকাতা]], পৃষ্ঠা নয়</ref> তিনি লিখেছেন, “সৌভাগ্যক্রমে আমরা আট দশ মাসে এই মহাত্মার হস্ত হইতে মুক্তিলাভ করিয়া মেদিনীপুর গেলাম।” <ref>৺সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনী, ''বঙ্কিম রচনাবলী'', দ্বিতীয় খণ্ড, [[যোগেশচন্দ্র বাগল]] সম্পাদিত, সাহিত্য সংসদ, [[কলকাতা]], পৃষ্ঠা ৭৯০</ref>
 
[[১৮৪৪]] সালে বঙ্কিমচন্দ্র পিতার কর্মস্থল [[মেদিনীপুর|মেদিনীপুরে]] আনীত হলে, সেখানেই তাঁর প্রকৃত শিক্ষার সূচনা হয়। মেদিনীপুরের ইংরেজি স্কুলের প্রধান শিক্ষক জনৈক এফ টিডের পরামর্শে যাদবচন্দ্র শিশু বঙ্কিমকে তাঁর স্কুলে ভরতি করে দেন। এখানেও বঙ্কিম অল্পকালের মধ্যেই নিজ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হন। পূর্ণচন্দ্রের রচনা থেকে জানা যায়, বার্ষিক পরীক্ষার ফলে সন্তুষ্ট হয়ে টিড সাহেব বঙ্কিমকে ডবল প্রমোশন দিতে উদ্যত হলে যাদবচন্দ্রের হস্তক্ষেপে তিনি নিরস্ত হন।<ref name="ReferenceA"/><ref>''বঙ্কিমচন্দ্রজীবনী'', অমিত্রসূদন ভট্টাচার্য, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, [[কলকাতা]], [[১৯৯১]], পৃ. ২৫</ref> [[১৮৪৭]] সালে টিড [[ঢাকা|ঢাকায়]] বদলি হয়ে গেলে সিনক্লেয়ার তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন; তাঁর কাছেও বঙ্কিম প্রায় দেড় বছর ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করেন।
"https://sa.wikipedia.org/wiki/बङ्किमचन्द्र_चट्टोपाध्याय" इत्यस्माद् प्रतिप्राप्तम्